অভিযোগে বলা হয়, মাহমুদ আল-মোগাজী নামের ওই মুয়াজ্জিন - আজান দেবার সময় ′ঘুমানোর চাইতে নামাজ উত্তম′ এই ঐতিহ্যগত ভাষার পরিবর্তন করে আজান দেন ′ফেসবুকে সময় কাটানোর চাইতে নামাজ উত্তম′।
নীলনদের অববাহিকায় কাফর আল-দাওয়ার নামে এক শহরের মসজিদে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে ′ফেসবুকে সময় কাটানোর চেয়ে নামাজ উত্তম′ - মসজিদ থেকে এই অভিনব আজান শুনতে পেয়ে স্থানীয় লোকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে, এবং মি. আল-মোজীর বিরুদ্ধে এক অভিযোগ দায়ের করেন।
এর পর মি. আল-মোগাজীকে সাময়িকভাবে বরথাস্ত করা হয়, এবং মিশরের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় তার বিরুদ্ধে ′আজানের ভাষায় পরিবর্তনের অভিযোগে′ আইনী ব্যবস্থা নিচ্ছে।
তবে মুয়াজ্জিনেআল-মোগাজী এর প্রতিবাদ করছেন। তিনি স্থানীয় এক টিভির চ্যাট-শো অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে বলেন, তিনি এর প্রতিবাদে অনশন ধর্মঘট করছেন।
তিনি বলছেন, তিনি রাষ্ট্রপতি আবদুল ফাত্তাহ আল-সিসির কাছেও আবেদন জানাচ্ছেন যেন তাকে এ অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
সূত্র : বিবিসি বাংলা