
একজন
রোগীর দেহ থেকে অন্য রোগীর দেহে যে রোগ ছড়িয়ে পড়ে, তাকে সংক্রামক রোগ বলে৷
আক্রান্ত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস, রক্ত, মল, মূত্র, থুথু ইত্যাদির
মাধ্যমে রোগ অন্যের দেহে ছড়িয়ে পড়তে পারে৷ অনেক সময়ে মশা, মাছি, আরশোলা
ইত্যাদি পতঙ্গেরাও রোগের জীবাণু রোগীর শরীর বা শরীর নিঃসৃত বর্জ্য পদার্থ
থেকে সুস্থ ব্যক্তির দেহে ছড়িয়ে দেয়৷ সংক্রামক রোগ যাতে ছড়িয়ে পড়তে না পারে
সে জন্য রক্ত দান করার আগে দাতার রক্তে ম্যালেরিয়া, হেপাটাইটিস-বি,
এইড্স
এর জীবাণু আছে কিনা তা দেখে নেওয়া হয়৷ অনেক ক্ষেত্রে সংক্রামক রোগে
আক্রান্ত ব্যক্তিকে আলাদা করে রাখা হয় যাতে রোগ ছড়িয়ে পড়তে না পারে৷ পতঙ্গ
দমন করার মাধ্যমে অনেক সংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রনে রাখা সম্ভব৷ অবাধ যৌন
সংসর্গের ফলেও বিভিন্ন যৌন অসুখ এবং এইড্স আক্রান্ত ব্যক্তির দেহ থেকে
অন্যের দেহে ছড়িয়ে পড়ে৷ দুধ, মাছ, মাংস বা ডিম জীবাণু মুক্ত করে না খেলে
এদের থেকেও সংক্রামক রোগের জীবাণু আমাদের শরীরে প্রবেশ করতে পারে৷
নিচে সংক্রামক কিছূ রোগের নাম উল্লেখ করা হলো-
-
কৃমি রোগ
-
ম্যালেরিয়া
-
কালাজ্বর
-
টাইফয়েড জ্বর
-
চিকেন পক্স বা জল বসন্ত
-
ফাইলেরিয়া
-
ডেঙ্গু