উন্নয়নের চাল-চিত্রঃ তৃতীয় পর্ব (জনশক্তি, পরিসংখ্যান, বিনিয়োগ ও শিল্প)


বর্তমান সরকারের বিগত পাঁচ বছরে বেড়েছে জনশক্তি রপ্তানি, এর সাথে বেড়েছে রেমিট্যান্স। কমেছে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার, বৈদেশিক বিনিয়োগ বেড়েছে। কুটির শিল্পে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে, ফলে গ্রামীন দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
জনশক্তি রপ্তানিঃ

• রেমিটেন্স প্রাপ্তিতে গড়ে ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন। গত অর্থবছরে ১ হাজার ৪৫০ কোটি ডলার রেমিটেন্স প্রাপ্তি। ২০০৮ ছিল ৮৯৮ কোটি ডলার। বাংলাদেশ বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তর রেমিটেন্স অর্জনকারী দেশ।
• বাস্তবসম্মত শ্রম কূটনীতির ফলে জনশক্তি রপ্তানি গন্তব্য দেশের সংখ্যা ১০০ থেকে ১৫৫ এ উন্নীত।
• জি-টু-জি পদ্ধতিতে জনশক্তি রপ্তানি শুরু। ব্যয় হ্রাস। হয়রানি বন্ধ।
• ১৪ টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বিদেশগামী নারীদের প্রশিক্ষণ প্রদান। নারী জনশক্তি রপ্তানি ব্যাপক বৃদ্ধি।
পরিসংখ্যান
• দেশের মোট জনসংখ্যা ১৫ কোটি ২৫ লক্ষ ১৮ হাজার ১৫ জন। এর মধ্যে ৭ কোটি ৬৩ লক্ষ ৫০ হাজার ৫১৮ জন পুরুষ এবং ৭ কোটি ৬১ লক্ষ ৬৭ হাজার ৪৯৭ জন নারী। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ
বিনিয়োগ
• সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ২০১২ সালে দেশের ইতিহাসে সর্বাধিক ১.৩০ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক প্রাপ্তি
• ৮টি ইপিজেড-এ বিনিয়োগের উন্নত পরিবেশ সৃষ্টি
• দেশের প্রতিটি বিভাগে ন্যূনতম একটি করে অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ গ্রহণ। সিরাজগঞ্জ, মংলা, আনোয়ারা, মিরসরাই ও মৌলভীবাজারে অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠন শুরু
শিল্প
• শিল্প স্থাপনকে উৎসাহিত করতে একটি আধুনিক শিল্প নীতি প্রণয়ন
• ৪০ হাজার ২৬৬টি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প স্থাপন। ৮ হাজার ৮৭৬ কোটি টাকা বিনিয়োগ। ৩ লক্ষ ১৯ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান
^উপরে যেতে ক্লিক করুন