এনিয়ে লেখালেখি কম হয়নি এর আগে। আমার ব্লগেই রয়েছে প্রচুর উপাত্ত। আমি আজ শেয়ার করছি একটি অমূল্য দলিল। এটি পাকিস্তানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ফারল্যান্ডের বরাতে পাঠানো একটি টেলিগ্রাম। সম্পূরক আরেকটি টেলিগ্রাম ছিলো যা খুজে পাচ্ছি না, হয়তো আছে কোথাও। সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ পাঠানো এই টেলিগ্রামটিতে বিশেষভাবে উল্লেখ রয়েছে যে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী মার্চের শুরু থেকেই বুদ্ধিজীবিদের গ্রেফতার ও হত্যায় নিয়োজিত ছিলো। সে মাসে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পরও এই নীতি তারা বদলায়নি, বরং আগের চেয়ে গোপনে চালাচ্ছিলো। এখানে আব্দুস সাত্তার নামে একজনের উল্লেখ আছে যাকে গোপনে দেশত্যাগের চেষ্টা করার অপরাধে গ্রেপ্তার করা হয় এবং মার্কিনীদের এ ব্যাপারে নাক গলাতে নিষেধ করে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুরাই।
৭১-এর দলিল : বুদ্ধিজীবিদের নিধন চলেছিলো সারা বছর ধরেই
এনিয়ে লেখালেখি কম হয়নি এর আগে। আমার ব্লগেই রয়েছে প্রচুর উপাত্ত। আমি আজ শেয়ার করছি একটি অমূল্য দলিল। এটি পাকিস্তানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ফারল্যান্ডের বরাতে পাঠানো একটি টেলিগ্রাম। সম্পূরক আরেকটি টেলিগ্রাম ছিলো যা খুজে পাচ্ছি না, হয়তো আছে কোথাও। সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ পাঠানো এই টেলিগ্রামটিতে বিশেষভাবে উল্লেখ রয়েছে যে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী মার্চের শুরু থেকেই বুদ্ধিজীবিদের গ্রেফতার ও হত্যায় নিয়োজিত ছিলো। সে মাসে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পরও এই নীতি তারা বদলায়নি, বরং আগের চেয়ে গোপনে চালাচ্ছিলো। এখানে আব্দুস সাত্তার নামে একজনের উল্লেখ আছে যাকে গোপনে দেশত্যাগের চেষ্টা করার অপরাধে গ্রেপ্তার করা হয় এবং মার্কিনীদের এ ব্যাপারে নাক গলাতে নিষেধ করে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুরাই।
বিভাগ
আমার ব্লগ,
ইতিহাস,
মুক্তিযুদ্ধ