বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অবস্থান
> আয়তনে বাংলাদেশের বড় বিভাগ: চট্টগ্রাম বিভাগ (৩৩,৭৭১ বর্গ কি. মি.)
> আয়তনে বাংলাদেশের ছোট বিভাগ: সিলেট বিভাগ (১২,৫৯৬ বর্গ কিমি)।
> জনসংখ্যায় বাংলাদেশের বড় বিভাগ: ঢাকা বিভাগ।
> আয়তনে বাংলাদেশের বড় জেলা: রাঙামাটি (৬,১১৬ বর্গ কি.মি.)।
> আয়তনে বাংলাদেশের ছোট জেলা: মেহেরপুর (৭১৬ বর্গ কি. মি.)।
> আয়তনে বাংলাদেশের বড় থানা: শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।
> আয়তনে বাংলাদেশের ছোট থানা: কোতয়ালী।
> জনসংখ্যায় বাংলাদেশের বড় জেলা: ঢাকা।
> জনসংখ্যায় বাংলাদেশের ছোট জেলা: বান্দরবান।
> জনসংখ্যা বাংলাদেশের বড় থানা: বেগমগঞ্জ (নোয়াখালী)।
> জনসংখ্যায় বাংলাদেশের ছোট থানা: রাজস'লী (রাঙামাটি)।
> বাংলাদেশের সর্বউত্তরের জেলা: পঞ্চগড়।
> বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের জেলা: কক্সবাজার।
> বাংলাদেশের সবচেয়ে পূর্বের জেলা: বান্দরবান।
> বাংলাদেশের সবচেয়ে পশ্চিমের জেলা: নবাবগঞ্জ (চাঁপাই নবাবগঞ্জ)।
> বাংলাদেশের সর্বউত্তরের থানা: তেঁতুলিয়া।
> বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের থানা: টেকনাফ।
> বাংলাদেশের পূর্বের থানা: থানচি।
> বাংলাদেশের পশ্চিমের থানা: শিবগঞ্জ।
> বাংলাদেশের সর্বউত্তরের স্থান: বাংলাবান্দা।
> বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের স্থান: ছেড়াদ্বীপ।
> বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের স্থান: আখানইঠং।
> বাংলাদেশের সর্ব পশ্চিমের স্থান: মনাকশা।
> বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব কোণের থানা: জকিগঞ্জ।
> বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব কোণের থানা: টেকনাফ।
> বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের স্থান: ছেঁড়াদ্বীপ (যদি ছেঁড়া দ্বীপ না থাকে সেন্টমার্টিন হবে)।
> বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ: ছেঁড়াদ্বীপ (যদি ছেঁড়া দ্বীপ না থাকে সেন্টমার্টিন হবে)।
> বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের ইউনিয়ন: সেন্টমার্টিন।
> বর্তমানে বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের স্থান বা দ্বীপ: ছেঁড়াদ্বীপ।
> আয়তনে ক্ষুদ্রতম ৫ জেলা
মেহেরপুরের আয়তন: ৭১৬ বর্গ কিমি।
ঝালকাঠির আয়তন: ৭৫৮ বর্গকিমি।
নারায়ণগঞ্জের আয়তন: ৭৬০ বর্গকিমি।
ফেনীর আয়তন: ৯২৮ বর্গকিমি।
মুন্সিগঞ্জের আয়তন: ৯৫৫ বর্গকিমি।
> আয়তনে বৃহত্তম ৫ জেলা
রাঙামাটির আয়তন: ৬১১৬ বর্গ কিমি।
চট্টগ্রামের আয়তন: ৫২৮৩ বর্গ কিমি।
বান্দরবানের আয়তন: ৪৪৭৯ বর্গ কিমি।
খুলনার আয়তন: ৪৩৯৫ বর্গ কিমি।
ময়মনসিংহের আয়তন: ৪৩৬৩ বর্গ কিমি।
> ‘পাদুয়া’ নামক স্থানটি বাংলাদেশের যে জেলা সীমান্তে অবস্থিত: সিলেট।
> বাংলাদেশের যে স্থানটি ৩০ বছর পর বি.ডি.আর- বি.এস.এফের কাছ থেকে পুনরুদ্ধার করে: সিলেটের পাদুয়া নামক স্থানটি
> যে সময় বি.এস.এফ পাদুয়া নামক স্থানটি দখল করে নিয়েছিল: ১৯৭১ সালে।
> বিডিআর বিএসএফের কাছ থেকে পাদুয়া পুনরুদ্ধার করে নিয়েছিল: ১৫ এপ্রিল, ২০০১।
> পাদুয়া নামক স্থানটির আয়তন: ২৩৭ একর।
> বিডিআর ও বিএসএফের মধ্যে বড় ধরনের সংঘর্ষ হয়: রৌমারীতে (১৮ এপ্রিল, ২০০১)।
> বাংলাদেশের সাথে যে দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে: ২টি, ভারত ও মায়ানমার।
> বাংলাদেশের মোট সীমান্তবর্তী জেলা: ৩২টি।
> ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা: ৩০টি।
> ভারতের সাথে সীমান্তবর্তী জেলাগুলোর নাম: ঢাকা বিভাগের ৪টি- জামালপুর, শেরপুর, ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা; সিলেট বিভাগের ৪টি জেলা-সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ;
চট্টগ্রাম বিভাগের ৬টি- চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, ফেনী, কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া; রাজশাহী বিভাগের ৪টি- জয়পুরহাট, নওগাঁ, নবাবগঞ্জ ও রাজশাহী; রংপুর বিভাগের ৬টি-কুড়িগ্রাম,
লালমনিরহাট, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী, দিনাজপুর ও খুলনা বিভাগের ৬টি- মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, যশোর, সাতক্ষীরা।
> বাংলাদেশের সীমন্তবর্তী ভারতের জেলা: ১৫টি। জেলাগুলো হচ্ছে- (১) মুর্শিদাবাগ (২) নদীয়া (৩) চব্বিশ পরগনা (৪) মালদহ (৫) বীরভূম (৬) কুচবিহার (৭) জলপাইগুড়ি (৮) বাহারামপুর (৯)
কৃষ্ণনগর (১০) বারাসাত।
> মায়ানমারের সাথে বাংলাদেশের যে জেলার সীমা রয়েছে: ৩টি, রাঙামাটি, বান্দরবান ও কক্সবাজার।
> বাংলাদেশের যে জেলাটির সাথে ভারত ও মায়ানমারের সীমা রয়েছে: রাঙামাটি জেলা (একমাত্র)।
> বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী যে জেলাটির সাথে ভারতের কোন সংযোগ নেই: বরিশাল বিভাগ।
> বাংলাদেশের যে বিভাগের সাথে মায়ানমারের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে: চট্টগ্রাম।
> বাংলাদেশের যে বিভাগের সাথে মায়ানমারের কোন সীমান্ত সংযোগ নেই: ঢাকা, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, রংপুর ও সিলেট বিভাগের সাথে।
> অপারেশন পুশ ইন ও পুশ ব্যাক হল: ভারত কর্তৃক একতরফাভাবে বাংলাভাষীদের বাংলাদেশে ঠেলে পাঠানোর প্রচেষ্টা হচ্ছে অপারেশন পুশ ইন আর বিডিআর কর্তৃক ঠেলে পাঠানো বাংলাভাষীদের ভারতে ফেরত পাঠানো হলো অপারেশন পুশ ব্যাক।
বাংলাদেশের বন্দর সমুহ (স্থল, সমুদ্র ও অন্যান্য )
> বাংলাদেশে সমুদ্র বন্দর রয়েছে: দুটি। চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর।
> বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর: চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর।
> চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর যে সালে প্রতিষ্ঠিত হয়: ২৫ এপ্রিল, ১৮৮৭ সালে।
> চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করেন: ১৮৮৮ সালে।
> চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর যে নদীর তীরে অবস্থিত: কর্ণফুলী নদীর তীরে।
> চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে বলা হয়: বাংলাদেশের প্রবেশ দ্বার।
> বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর: মংলা সমুদ্র বন্দর।
> মংলা সমুদ্র বন্দর যে নদীর তীরে অবস্থিত: পশুর নদীর তীরে (বাগেরহাট)।
> মংলা সমুদ্র বন্দর প্রতিষ্ঠিত হয়: ১ ডিসেম্বর ১৯৫০ সালে।
> মংলা সমুদ্র বন্দরে বড় জাহাজের মাল খালাস করা হয়: চালনায়।
> বাংলাদেশে প্রস্তাবিত তৃতীয় সমুদ্র বন্দরটি স্থাপন করা হবে: নোয়াখালীতে।
> বাংলাদেশে প্রস্তাবিত সর্বশেষ সমুদ্র বন্দরটি স্থাপন করা হবে: কুতুবদিয়ায়।
> বাংলাদেশের প্রধান নদীবন্দর: নারায়ণগঞ্জ।
> নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরটি যে নদীর তীরে অবস্থিত: শীতলক্ষ্যা।
> মেঘনা নদীর তীরবর্তী বিখ্যাত নদী বন্দর হল: চাঁদপুর।
> বাংলাদেশের প্রধান নদী বন্দরগুলো: নারায়ণগঞ্জ, চাঁদপুর, গোয়ালন্দ।
> বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও প্রধান স'ল বন্দর হল: বেনাপোল স'ল বন্দর।
> বেনাপোল স'ল বন্দর অবস্থিত: যশোর জেলায়।
> বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর: হিলি স'ল বন্দর।
> হিলি স'ল বন্দর অবস্থিত: দিনাজপুরে।
> ‘ভোমরা স্থলবন্দর’ অবস্থিত: সাতক্ষীরা জেলায়।
> ‘কসবা স্থলবন্দর’ অবস্থিত: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়।
> ‘বুড়িমারী স্থলবন্দর টি’ অবস্থিত: লালমনিরহাট জেলায়।
> ‘বাংলাবান্দা স্থলবন্দর’ যে জেলায় অবস্থিত: পঞ্চগড় জেলায়।
> ‘হাতীবান্দা স্থলবন্দর’ অবস্থিত: লালমনিরহাট।
> বাংলাদেশের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়: ১৪ মে, ২০০১ সালে।
> বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের প্রধান কার্যালয় অবসি'ত: চট্টগ্রামে।
> আভ্যন্তরীণ কনটেইনার ডিপো (আইসিডি) অবস্থিত: ঢাকায় কমলাপুরে (উল্লেখ্য চট্টগ্রামেও একটি স্থাপিত হবে)।
> বাংলাদেশের সর্বশেষ স্থলবন্দর: নাকুগাঁও, নালিতাবাড়ী, শেরপুর।
> বাংলাদেশের প্রধান স্থলবন্দর গুলো এবং এদের অবস্থান দেখনো হল:
নাম: বেনাপোল , অবস্থান: যশোর
নাম: হিলি , অবস্থান: দিনাজপুর
নাম: ভোমরা , অবস্থান: সাতক্ষীরা
নাম: বুড়িমারি , অবস্থান: লালমনিরহাট
নাম: বিরল , অবস্থান: দিনাজপুর
নাম: দর্শনা , অবস্থান: চুয়াডাঙ্গা
নাম: আখাউড়া , অবস্থান: ব্রাহ্মণবাড়িয়া
নাম: কসবা , অবস্থান: ব্রাহ্মলবাড়িয়া
নাম: বাংলাবান্দা , অবস্থান: পঞ্চগড়
নাম: টেকনাফ , অবস্থান: কক্সবাজার
নাম: হালুয়াঘাট , অবস্থান: ময়মনসিংহ
নাম: সোনা মসজিদ , অবস্থান: চাঁপাই নবাবগঞ্জ
নাম: বিবির বাজার , অবস্থান: কুমিল্লা
নাম: তামাবিল , অবস্থান: সিলেট
নাম: বিলোনিয়া , অবস্থান: পরশুরাম, ফেনী
নাম: নাকুগাঁও , অবস্থান: নালিতাবাড়ী, শেরপুর
> মায়ানমারের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য পরিচালিত হয় যে বন্দর দিয়ে: টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে।
> বাংলাদেশের যে স্থলবন্দর বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেয়া হয়েছে: টেকনাফ স্থলবন্দর।
বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহের বর্তমান ও পুরাতন নাম
> বর্তমান নাম: বাংলাদেশ , পুরাতন নাম: বঙ্গ-দ্রাবিঢ়/ বাঙ্গলা/ বাংলা/ পূর্ব বাংলা/ পূর্ব পাকিস্তান
> বর্তমান নাম: ঢাকা , পুরাতন নাম: জাহাঙ্গীরনগর/ ঢাবেক্কা/ ঢুক্কা
> বর্তমান নাম: সোনারগাঁও , পুরাতন নাম: সুবর্ণ গ্রাম
> বর্তমান নাম: কুমিল্লা , পুরাতন নাম: ত্রিপুরা
> বর্তমান নাম: ময়নামতি , পুরাতন নাম: রোহিতাগিরি
> বর্তমান নাম: সেন্ট মার্টিন দ্বীপ , পুরাতন নাম: নারিকেল জিঞ্জিরা
> বর্তমান নাম: নিঝুম দ্বীপ , পুরাতন নাম: বাউলার চর
> বর্তমান নাম: লালবাগ দুর্গ , পুরাতন নাম: আওরঙ্গবাদ কেল্লা/দুর্গ
> বর্তমান নাম: মহাস্থানগড় , পুরাতন নাম: পুন্ড্রবর্ধন
> বর্তমান নাম: ময়মনসিংহ , পুরাতন নাম: নাসিরবাদ
> বর্তমান নাম: ফরিদপুর , পুরাতন নাম: ফাতেহাবাদ
> বর্তমান নাম: কক্সবাজার , পুরাতন নাম: ফালকিং
> বর্তমান নাম: সিলেট , পুরাতন নাম: জালালাবাদ/শ্রীহট্ট
> বর্তমান নাম: মুজিবনগর , পুরাতন নাম: বৈদ্যনাথ তলা
> বর্তমান নাম: ফেনী , পুরাতন নাম: শমসের নগর
> বর্তমান নাম: জামালপুর , পুরাতন নাম: সিংহজানী
> বর্তমান নাম: গাইবান্ধা , পুরাতন নাম: ভবানীগঞ্জ
> বর্তমান নাম: চট্টগ্রাম , পুরাতন নাম: ইসলামাবাদ/ পোর্ট-গ্র্যান্ড/ সাত-ইল-গঞ্জ/ চট্টলা/ চাটগাঁও
> বর্তমান নাম: শাহবাগ , পুরাতন নাম: বাগ-ই-শাহেন শাহ
> বর্তমান নাম: বরিশাল , পুরাতন নাম: চন্দ্রদ্বীপ/ বাকলা/ইসমাইলপুর
> বর্তমান নাম: নোয়াখালী , পুরাতন নাম: সুধারাম/ভুলুয়া।
> বর্তমান নাম: কুষ্টিয়া , পুরাতন নাম: নদীয়া
> বর্তমান নাম: খুলনা , পুরাতন নাম: জাহানাবাদ
> বর্তমান নাম: বাগেরহাট , পুরাতন নাম: খলিফাবাদ
> বর্তমান নাম: যশোর , পুরাতন নাম: খলিফাতাবাদ
> বর্তমান নাম: দিনাজপুর , পুরাতন নাম: গণ্ডোয়ানাল্যান্ড
> বর্তমান নাম: রাজবাড়ি , পুরাতন নাম: গোয়ালন্দ
> বর্তমান নাম: শরীয়তপুর , পুরাতন নাম: ইন্দ্রাকপুর পরগনা
> বর্তমান নাম: গজারিয়া , পুরাতন নাম: দোয়ার
> বর্তমান নাম: আসাদ গেইট , পুরাতন নাম: আইয়ুব নগর
> বর্তমান নাম: শেরে বাংলা নগর , পুরাতন নাম: আইয়ুব নগর
> বর্তমান নাম: ভোলা , পুরাতন নাম: শাহবাজপুর
> বর্তমান নাম: মুন্সিগঞ্জ , পুরাতন নাম: বিক্রমপুর
> বর্তমান নাম: সাতক্ষীরা , পুরাতন নাম: সাতঘরিয়া
> বর্তমান নাম: উত্তরবঙ্গ , পুরাতন নাম: বরেন্দ্রভূমি
> বর্তমান নাম: রাঙামাটি , পুরাতন নাম: হরিকেল
> বর্তমান নাম: বাংলা একাডেমী , পুরাতন নাম: বর্ধমান হাউজ
> বর্তমান নাম: সিরডাপ কার্যালয় , পুরাতন নাম: চামেলি হাউজ
> বর্তমান নাম: প্রধানমন্ত্রীর ভবন , পুরাতন নাম: গণভবন (করতোয়া)
> বর্তমান নাম: বঙ্গভবন , পুরাতন নাম: গভর্নর হাউজ/গভর্নর
> বর্তমান নাম: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় , পুরাতন নাম: পুরাতন সংসদ ভবন
> বর্তমান নাম: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় , পুরাতন নাম: রমনা হাউজ
> বর্তমান নাম: রাজউক , পুরাতন নাম: ডি.আই.টি (Dhaka Improvement Trust)
> বর্তমান নাম: হযরত শাহজালাল (রঃ) আন-র্জাতিক বিমানবন্দর , পুরাতন নাম: জিয়া আন-র্জাতিক বিমানবন্দর
> বর্তমান নাম: মেঘনা (রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন) , পুরাতন নাম: হানিফ আদমজির বাসভবন
> বর্তমান নাম: পদ্মা (রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন) , পুরাতন নাম: গুল মোহাম্মদ আদমজির বাসভবন
> বর্তমান নাম: বাহাদুর শাহ্ পার্ক , পুরাতন নাম: ভিক্টোরিয়া পার্ক
> বর্তমান নাম: নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চল , পুরাতন নাম: সমতট
> বর্তমান নাম: সাভার , পুরাতন নাম: সাভাউর
> বর্তমান নাম: টঙ্গী , পুরাতন নাম: টুঙ্গী
> বর্তমান নাম: গাজীপুর , পুরাতন নাম: জয়দেবপুর
> বর্তমান নাম: চাঁপাই নবাবগঞ্জ , পুরাতন নাম: গৌড়
> বর্তমান নাম: বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় , পুরাতন নাম: পি.জি. হাসপাতাল
> বর্তমান নাম: বঙ্গবন্ধু কৃষি কলেজ , পুরাতন নাম: ইপসা
> বর্তমান নাম: সুপ্রিম কোর্ট ভবন , পুরাতন নাম: গভর্নরের বাসভবন
এক নজরে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠা কাল
১) শিশু একাডেমী : ১৯৭৭ সাল।
২) শিল্পকলা একাডেমী : ১৯৭৪ সাল।
৩) বাংলা একাডেমী : ১৯৫৫ সাল।
৪) এশিয়াটিক সোসাইটি : ১৯৫২ সাল।
৫) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : ১৯২১ সাল।
৬) বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতি : ১৯১১ সাল।
৭) মোহামেডান লিটারেরি সোসাইটি : ১৮৬৩ সাল।
৮) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় : ১৮৫৭ সাল
৯) কাউন্সিল অব এডুকেশন : ১৮৪২ সাল।
১০) ত্তত্ববোধিনী সভা : ১৮৩৯ সাল।
১১) জেলা স্কুল প্রতিষ্ঠা : ১৮৩৫ সাল।
১২) অ্যাংলো ইন্ডিয়ান হিন্দু অ্যাসোসিয়েশান : ১৮৩০ সাল।
১৩) ব্রহ্ম মন্দির : ১৮২৮ সাল।
১৪) গৌড়ীয় সমাজের প্রতিষ্ঠা : ১৮২৩ সাল।
১৫) বিশপাস : ১৮১৮ সাল।
১৬) আরপুলি কলেজ : ১৮১৮ সাল।
১৭) শ্রীরামপুর কলেজ : ১৮১৮ সাল।
১৮) স্কুল-কলেজ ও স্কুল সোসাইটি : ১৮১৮ সাল।
১৯) হিন্দু কলেজ : ১৮১৭ সাল।
২০) কলকাতা স্কুল বুক সোসাইটি : ১৮১৭ সাল।
২১) ব্যাপিষ্ট মিশন ও ছাপাখানা : ১৭৯৯ সাল।
২২) ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ : ১৮০০ সাল।
২৩) সংস্কৃত কলেজ : ১৭৯১ সাল।
২৪) কলকাতা মাদ্রাসা : ১৭৮১ সাল।
এক নজরে বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ
নাম : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯২১
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : পি. জে. হার্টস
নাম : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৫৩
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. আই. এইচ. জুবেরী
নাম : বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৬১
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. ওসমান গনি
নাম : বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), ঢাকা
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৬২
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. এম. এ. রশীদ
নাম : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৬৬
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. আজিজুল রহমান মল্লিক
নাম : জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৭০
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : অধ্যাপক আলী আহসান
নাম : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৮০
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. মমতাজ উদ্দিন চৌধুরী
নাম : শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৯১
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. সদরুদ্দিন আহম্মেদ চৌধুরী
নাম : খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৯১
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. গোলাম রহমান
নাম : উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, বোর্ড বাজার, গাজীপুর
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৯২
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. এম শমসের আলী
নাম : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বোর্ড বাজার, গাজীপুর
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৯২
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. এম.এ. বারী
নাম : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৯৭
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. এম. এ. কাদেরী
নাম : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কৃষি বিদ্যালয়, গাজীপুর
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৯৮
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. এম. এ. আশরাফুল কামাল
নাম : শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০১
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. এ এম ফারুক
নাম : পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দুমকী, পটুয়াখালী
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০০
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. হারুন কে. এম. ইউসুফ
নাম : হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দিনাজপুর
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০০
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : সৈয়দ মেরাজুল হোসেন
নাম : মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, টাঙ্গাইল
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৩
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : প্রফেসর ড. মোঃ খলিলুর রহমান
নাম : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), চট্টগ্রাম
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৩
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : প্রফেসর ড. মীর শহিদুল ইসলাম
নাম : ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট), গাজীপুর
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৩
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : প্রফেসর ড. আনোয়ারুল আযিম
নাম : রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট), রাজশাহী
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৩
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : প্রফেসর ড. এ এফ এম আনোয়ারুল হক
নাম : খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট), খুলনা
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৩
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : প্রফেসর ড. এহসানুল হক
নাম : জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৫
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : অধ্যাপক ড. এ.কে.এম সিরাজুল ইসলাম খান
নাম : সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৬
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. ইকবাল হোসেন
নাম : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৬
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. গোলাম মাওলা
নাম : চট্টগ্রাম ভেটেনারি বিশ্ববিদ্যালয়
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৬
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. নীতিশ চন্দ্র দেবনাথ
নাম : কবি নজরুল ইসলাম, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৬
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : প্রফেসর ড. শামসুর রহমান
নাম : নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৬
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : প্রফেসর ড. আবুল খায়ের খাঁন
নাম : বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৮
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : মে. জে. আব্দুল ওয়াদুদ
নাম : যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,যশোর
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৮
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম
নাম : বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৮
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : ড. এম লুৎফর রহমান
নাম : পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,পাবনা
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০০৮
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : অধ্যাপক ড. আমিন উদ্দিন মৃধা
নাম : বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০১০
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর : প্রফেসর খায়রুল আলম খান
নাম : বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়,ঢাকা
প্রতিষ্ঠাকাল : ২০১০
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর :