আমরা সবাই স্কুলে যাই, আমাদের বাবা-মা আমাদের স্কুলে পাঠান । আমাদের
বাবা-মা দের কেও তার বাবা-মা স্কুলে পাঠিয়েছিলেন । তার মানে আমাদের কারই
বাবা-মা চেষ্টার ত্রুটি করেননী পড়া-লিখার ব্যাপারে । কিন্তু আমরা সবাই সফল
হতে পারিনী । কারন কী ? কেন আমরা সবাই সফল হতে পারিনী তা্র উপরেরই আমার
আজকের লেখা ।
১.আমাদের দেশের অধিকাংশ ছাত্র/ছাত্রী পড়া-লিখা করে পাশ করার জন্য, রোল আগাবার জন্য , জানার জন্য নয় ।
২.বিষয় বস্তুর গভীরে জানার আগ্রহ অধিকাংশ ছাত্র/ছাত্রীর নাই ।
৩.অধিকাংশ ছাত্র/ছাত্রী নিজের সাথে প্রতারণা করে থাকে । তারা পড়া-লেখা করে শুধুমাত্র বাবা-মাকে বোঝাবার জন্য যে তারা পড়া-লিখা করছে । স্যারকে পড়া দিচ্ছে শুধু মাত্র স্যারকে খুশী করার জন্যে অথবা দায়সারা ভাবে । এটা যে তার জীবনের জন্য প্রয়োজন তা তারা বুঝতে চায়না ।
৪.কেন পড়া-লিখা , কি ভাবে পড়তে হবে, তা অধিকাংশ ছাত্র/ছাত্রী জানেনা ।
৫. বিষয়ের গভীরে জ্ঞান না রাখা । অধিকাংশ ছাত্র/ছাত্রীই বিষয়ের গভীরে জ্ঞান না রেখে ভাসা ভাসা জ্ঞান রাখে, যা তার চলার পথকে কঠিন করে ।
৬.বাবা-মার ভুল সিদ্বান্তের কারনেও সন্তানেরা খারাপ করে । সন্তানের আগ্রহ পদার্থ বিজ্ঞানের প্রতি বা তথ্য প্রযুক্তির উপর কিন্তু বাবা মার ইচ্ছে সন্তানকে ডাক্তার হিসেবে গড়ে তোলা । জোড় করে কোন বিষয় পড়ালে ছাত্র/ছাত্রীরা ভাল করেনা ।
৭.উপযুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং উপযুক্ত শিক্ষকের অভাবেও ছাত্র/ছাত্রীরা খারাপ করে থাকে । আমরা অধিকাংশ লোকই ভাল প্রতিষ্ঠান এবং ভাল শিক্ষক চিনিনা । আমরা অধিকাংশ সময়ই সবাই যা করে তাই করি বা গতানুগতিক সিদ্বান্ত নেই , বুঝে সিদ্বান্ত নেই না ।
৮.দাগিয়ে পড়ার কারনেও ছাত্র/ছাত্রীরা জীবনে ভাল করেনা । দাগিয়ে বা সাজেশান নিয়ে পড়লে জানার ঘাততি থাকে যা জীবন চলার পথকে বাধাগ্রস্থ করে ।
৯.প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত অনেকগুলি ক্লাস শিক্ষক/মিক্ষিকার সাথে চলতে হয় ,সেই শিক্ষক/শিক্ষিকাকে চিনতে হবে । চিনতে হবে শিক্ষার্থীর নিজের, বাবা-মাকে চিনলে হবেনা । একজন ছাত্র/ছাত্রীই শুঘু শিক্ষককে মূল্যায়ন করতে পারে ।
১০.পড়া-লিখা করতে হবে জীবন -জীবিকা অর্জনের জন্য । বর্তমান সময়ে যে সকল সাবজেক্টের ডিমেন্ড রয়েছে শুধুমাত্র সেই সকল সাবজেক্টই পড়া উচিত ।
১১ পাঠ্য বইয়ের বাইরেও জ্হান রাখতে হবে ।
১২.সবাই যা জানে তা তো জানতেই হবে । সেই সাথে সবাই যা জানে তার চাইতে সামান্য হলেও বেশী জানতে হবে । আমাদের দেশে কর্মসংস্থান কম বলে সবার চাইতে বেশী জানতে হবে ,যেন প্রতিযোগীতায় টিকা যায় ।
১৩.জীবন মানেই সংগ্রাম, জীবন মানেই যুদ্ভ এটা মনে রাখতে হবে । নিজেকে সংগ্রামের উপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে
১৪ মনে রাখতে হবে পড়া লেখা করার জন্য যে বুদ্ধির দরকার তা প্রায় সবারই আছে কিন্তু পড়া-লেখার জন্য যে নিয়মানুবর্তিতার প্রয়োজন তা অনেকেরই নাই । এটার অভ্যাস করতে হবে ।
১.আমাদের দেশের অধিকাংশ ছাত্র/ছাত্রী পড়া-লিখা করে পাশ করার জন্য, রোল আগাবার জন্য , জানার জন্য নয় ।
২.বিষয় বস্তুর গভীরে জানার আগ্রহ অধিকাংশ ছাত্র/ছাত্রীর নাই ।
৩.অধিকাংশ ছাত্র/ছাত্রী নিজের সাথে প্রতারণা করে থাকে । তারা পড়া-লেখা করে শুধুমাত্র বাবা-মাকে বোঝাবার জন্য যে তারা পড়া-লিখা করছে । স্যারকে পড়া দিচ্ছে শুধু মাত্র স্যারকে খুশী করার জন্যে অথবা দায়সারা ভাবে । এটা যে তার জীবনের জন্য প্রয়োজন তা তারা বুঝতে চায়না ।
৪.কেন পড়া-লিখা , কি ভাবে পড়তে হবে, তা অধিকাংশ ছাত্র/ছাত্রী জানেনা ।
৫. বিষয়ের গভীরে জ্ঞান না রাখা । অধিকাংশ ছাত্র/ছাত্রীই বিষয়ের গভীরে জ্ঞান না রেখে ভাসা ভাসা জ্ঞান রাখে, যা তার চলার পথকে কঠিন করে ।
৬.বাবা-মার ভুল সিদ্বান্তের কারনেও সন্তানেরা খারাপ করে । সন্তানের আগ্রহ পদার্থ বিজ্ঞানের প্রতি বা তথ্য প্রযুক্তির উপর কিন্তু বাবা মার ইচ্ছে সন্তানকে ডাক্তার হিসেবে গড়ে তোলা । জোড় করে কোন বিষয় পড়ালে ছাত্র/ছাত্রীরা ভাল করেনা ।
৭.উপযুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং উপযুক্ত শিক্ষকের অভাবেও ছাত্র/ছাত্রীরা খারাপ করে থাকে । আমরা অধিকাংশ লোকই ভাল প্রতিষ্ঠান এবং ভাল শিক্ষক চিনিনা । আমরা অধিকাংশ সময়ই সবাই যা করে তাই করি বা গতানুগতিক সিদ্বান্ত নেই , বুঝে সিদ্বান্ত নেই না ।
৮.দাগিয়ে পড়ার কারনেও ছাত্র/ছাত্রীরা জীবনে ভাল করেনা । দাগিয়ে বা সাজেশান নিয়ে পড়লে জানার ঘাততি থাকে যা জীবন চলার পথকে বাধাগ্রস্থ করে ।
৯.প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত অনেকগুলি ক্লাস শিক্ষক/মিক্ষিকার সাথে চলতে হয় ,সেই শিক্ষক/শিক্ষিকাকে চিনতে হবে । চিনতে হবে শিক্ষার্থীর নিজের, বাবা-মাকে চিনলে হবেনা । একজন ছাত্র/ছাত্রীই শুঘু শিক্ষককে মূল্যায়ন করতে পারে ।
১০.পড়া-লিখা করতে হবে জীবন -জীবিকা অর্জনের জন্য । বর্তমান সময়ে যে সকল সাবজেক্টের ডিমেন্ড রয়েছে শুধুমাত্র সেই সকল সাবজেক্টই পড়া উচিত ।
১১ পাঠ্য বইয়ের বাইরেও জ্হান রাখতে হবে ।
১২.সবাই যা জানে তা তো জানতেই হবে । সেই সাথে সবাই যা জানে তার চাইতে সামান্য হলেও বেশী জানতে হবে । আমাদের দেশে কর্মসংস্থান কম বলে সবার চাইতে বেশী জানতে হবে ,যেন প্রতিযোগীতায় টিকা যায় ।
১৩.জীবন মানেই সংগ্রাম, জীবন মানেই যুদ্ভ এটা মনে রাখতে হবে । নিজেকে সংগ্রামের উপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে
১৪ মনে রাখতে হবে পড়া লেখা করার জন্য যে বুদ্ধির দরকার তা প্রায় সবারই আছে কিন্তু পড়া-লেখার জন্য যে নিয়মানুবর্তিতার প্রয়োজন তা অনেকেরই নাই । এটার অভ্যাস করতে হবে ।