ইলেকট্রনিক্স ,বিদ্যুৎ ও চুম্বকত্ব :
> অধিকাংশ ফটোকপি মেশিন কাজ করে কোন পদ্ধতিতে : পোলারয়েড ফটোগ্রাফি পদ্ধতিতে।
> আধুনিক মুদ্রণ ব্যবস্থায় ধাতু নির্মিত অক্ষরের প্রয়োজন ফুরাবার বড় কারণ : ফটো লিথোগ্রাফি।
> ডিজিটাল ঘড়ি বা ক্যালকুলেটরে কালচে অনুজ্জ্বল যে লেখা ফুটে উঠে তা কিসের ভিত্তিতে তৈরি : সিলিকন চিপ।
> দূরের বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র হতে বিদ্যুৎ নিয়ে আসতে হলে হাইভোল্টেজ ব্যবহার করার কারণ : এতে বিদ্যুতের অপচয় কম হয়।
> সাধারণ ষ্টোরেজ ব্যাটারিতে সিসার ইলেকট্রোডের সঙ্গে যে তরলটি ব্যবহৃত হয় তার নাম : সালফিউরিক এসিড।
> আকাশে বিজলী চমকায় : মেঘের অসংখ্য পানি ও বরফ কণার মধ্যে চার্জ সঞ্চিত হলে।
> বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি এবং হিটারে ব্যবহৃত হয় : নাইক্রোম তার।
> আবাসিক বাড়ির বর্তনীতে সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয় : অতিমাত্রায় বিদ্যুৎ প্রবাহজনিত দুর্ঘটনা রোধের জন্য।
> বিদ্যুৎবাহী তারে পাখি বসলে সাধারণত বিদ্যুৎ স্পষ্ট হয় না। কারণ : মাটির সঙ্গে সংযোগ হয় না।
> তড়িৎশক্তি শব্দশক্তিতে রূপান্তরিত হয় কোন যন্ত্রের মাধ্যমে : লাউড স্পিকার।
> সবচেয়ে শক্ত বস্তু : হীরা।
> সাধারণ বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতরে সাধারণত ব্যবহিত গ্যাস : নাইট্রোজেন।
> সৌরকোষের বিদ্যুৎ রাতেও ব্যবহার করা সম্ভব কিসের মাধ্যমে : ষ্টোরেজ ব্যাটারি।
> সাধারণ ড্রাইসেলে ইলেকট্রোড হিসেবে থাকে : কার্বন দণ্ড ও দস্তার কৌটা।
> বৈদ্যুতিক মটর এমন তড়িৎ শক্তিকে কোন শক্তিতে রুপান্তর করে : যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে।
> বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ধীরে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ : একই হয়।
> রাডারে যে তড়িৎ চৌম্বক ব্যবহার করা হয় তার নাম : মাইক্রোওয়েব।
> ক্যাসেট ফিতার শব্দ রক্ষিত হয় : চুম্বক হিসেবে।
তাপ:
> রান্না করার ‘হাড়িপাতিল সাধারণত এলুমিনিয়ামের তৈরি হয়।’ প্রধান কারণ : এতে দ্রুত তাপ সঞ্চারিত হয়ে
> আকাশ মেঘলা থাকলে গরম বেশি লাগার কারণ : মেঘ পৃথিবীর পৃষ্ঠ হতে বিকীর্ণ তাপকে ওপরে যেতে বাধা দেয় বলে।
> ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেল তাপমাত্রায় সমান তাপমাত্রা নির্দেশ করে : ৪০০।
> প্রেসার কুকারে রান্না করলে খাদ্যদ্রব্য তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়: উচ্চচাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধির কারণে।
> তাপ প্রয়োগে সবচেয়ে বেশি প্রসারিত হয় : বায়বীয় পদার্থ।
> কোন রঙের কাপে চা তাড়াতাড়ি ঠাণ্ডা হয় : কালো।
> ড্রাই আইস : কঠিন অবস্থার কার্বন ডাই-অক্সাইড।
আলো:
> যে তিনটি মুখ্য বর্ণের সমন্বয়ে অন্যান্য সব বর্ণ সৃষ্টি করা যায়, সেগুলো হলো : লাল, সবুজ, নীল।
> রাডারে যে তড়িৎ চৌম্বক ব্যবহার করা হয় তার নাম : মাইক্রোওয়েভ।
> আকাশ নীল দেখায় : নীল আলোর বিক্ষেপণ অপেক্ষাকৃত বেশি বলে।
> দৃশ্যমান বর্ণালীর ক্ষুদ্রতম তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কোন রঙের আলোর : বেগুনী।
> সিনেমা প্রজেক্টরে কোন ধরনের লেন্স ব্যবহৃত হয় : অবতল।
> ভাঙা হাড় নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয় : রঞ্জন রশ্মি।
শব্দ:
> বাদুড় অন্ধকারে চলাফেরা করে : সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে।
> শব্দের তীব্রতা নির্ণয় করার যন্ত্রের নাম : অডিওমিটার।
> লোকভর্তি হলঘরে শূন্য ঘরের চেয়ে শব্দ ক্ষীণ হয়। এর কারণ : শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ কম হয়।
> শব্দের উৎপত্তির কারণ : বস্তুর কম্পন।
> চাঁদে কোনো শব্দ করলে শোনা যাবে না : চাঁদে বাতাস নেই তাই।
> সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা যায় : প্রতিধ্বনি।
> কোন মাধ্যমে শব্দের গতি সবচেয়ে কম : শূন্য মাধ্যমে।
> রেলওয়ে ষ্টেশনে আগমনরত ইঞ্জিনে বাঁশি বাজাতে থাকলে প্লাটফরমে দাঁড়ানো ব্যক্তির কাছে বাঁশির কম্পাঙ্ক অনুভূত হয় : আসলের চেয়ে বেশি হবে।
> কি ধরনের শব্দ কানের ক্ষতি সাধন করে : তীব্র।
> সমটানসম্পন্ন একটি টানা তারের দৈর্ঘ্য দ্বিগুণ করলে কম্পাঙ্কের পরিবর্তন ঘটবে : অর্ধেক হবে।
> কোন সর্বোচ্চ শ্রুতিসীমার ওপরে মানুষ বধির হতে পারে : ১০৫ ডিবি।
আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান, বলবিদ্যা ও পদার্থের ধর্ম:
> ফিউশন প্রক্রিয়ায় ঘটে : একাধিক পরমাণু যুক্ত নতুন পরমাণু গঠন করে।
> লেজার রশ্মি আবিষ্কার করেন : মাইম্যান, ১৯৬০।
> মহাজাগতিক রশ্মি আবিষ্কার করে কোন বিজ্ঞানী নোবেল পুরষ্কার পান : হেস।
> রঙিন টেলিভিশন হইতে ক্ষতিকর কোন রশ্মি বের হয় : গামা রশ্মি।
> আলট্রাসনোগ্রাফী : ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের শব্দ দ্বারা ইমেজিং।
> কাজ করার সামর্থ্যকে বলে : শক্তি।
> কোন ইঞ্জিনের নীতির সাথে মিলে “ফুলানো বেলুনের মুখ ছেড়ে দিলে বাতাস বেরিয়ে যাবার সঙ্গে সঙ্গে বেলুনটি ছুটে যায়” : রকেট ইঞ্জিন।
> নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসের ১টি উদাহরণ : ফুয়েল সেল।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি:
> যে দেশে সবচেয়ে শক্তিশালী সৌরচুল্লী তৈরি করা হয়েছে : যুক্তরাষ্ট্রে।
> ফটোইলেকট্রিক কোষের উপর আলো পড়লে উৎপন্ন হয় : বিদ্যুৎ।
> লাল আলোতে নীল রংয়ের বস্তু দেখায় : কালো।
> জারণ বিক্রিয়া ঘটে: ইলেক্ট্রন বর্জন।
> বৈদ্যুতিক বালভের ফিলামেন্ট ধাতু দিয়ে তৈরি : টাংষ্টেন।
> ধাতু পানি অপেক্ষা হালকা : সোডিয়াম।
> বৈদ্যুতিক হিটার ও ইস্ত্রিতে কোন ধাতুর তার ব্যবহার করা হয় : নাইক্রোম।
> পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগ কৃত্রিম উপগ্রহ : আলিবার্ড হল।
> পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহিত ধাতু : লোহা।
> কি জন্য চাঁদ দিগন্তের কাছে অনেক বড় দেখায় : বায়ুমন্ডলীয় প্রতিসরণে।
> প্রকৃতিতে প্রাপ্ত ইউরেনিয়ামে U-238 থাকে : ৯৯.২৮৪ ভাগ, U-235 থাকে ০.৭১১ ভাগ।
> পারমাণবিক চুল্লীতে কোন মৌল জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয় : ইউরেনিয়াম-২৩৫।
> এলিউমিনিয়াম(Aluminiam) সালফেটকে চলতি বাংলায় বলা হায় : ফিটকিরি।
> পারমাণবিক চুল্লীতে তাপ পরিবাহক হিসেবে ব্যবহৃত ধাতু হল : সোডিয়াম।
> প্রকৃতিতে প্রাপ্ত ইউরেনিয়াম ধাতুতে প্রধানত আইসোটোপ থাকে : দুটি (U-238 & U-235)
> কোন কোন স্থানে সলিড ফিনাইল ব্যবহার করা হয় : পায়খানা, প্রস্রাবখানা।
> সুষম খাদ্যের উপাদান : ৬টি।
> রোগজীবাণু তত্ত্বের উদ্ভাবন কারি বিজ্ঞানী : লুইপাস্তুর।
> গ্রিন হাউজে গাছ লাগানো হয় : অত্যধিক ঠাণ্ডা থেকে রক্ষার জন্য।
> সূর্য পৃষ্ঠের উত্তাপ : ৬০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড।
> জোয়ারের কত সময় পর ভাঁটার সৃষ্টি হয় : ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট।