পরিবেশ, আবহাওয়া, বায়ুমণ্ডল ও দুর্যোগ :
> ‘গ্রিন হাউস ইফেক্ট’ বালতে বুঝায় : তাপ আটকে পড়ে সার্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি।
> গ্রিন হাউজ ইফেক্টের পরিণতিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুতর ক্ষতি হবে : নিম্নভূমি নিমজ্জিত হবে।
> জীবাশ্ম জ্বালানি দহনের ফলে বায়ুমন্ডলে কোন গ্রিন হাউস গ্যাসের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি : কার্বন ডাই-অক্সাইড।
> UICN-এর কাজ : বিশ্বব্যাপী প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করা।
> আমাদের দেশে বনায়নের ভূমিকা অত্যন- গুরুত্বপূর্ণ। এর কারণ : গাছপালা O ত্যাগ করে পরিবেশকে নির্মল রাখে ও জীবজগৎকে বাঁচায়।
> নিত্য ব্যবহার্য বহু এরোসোলের কৌটায় এখন লেখা থাকে ‘সিএফসি’ বিহীন। সিএফসি গ্যাস ক্ষতিকরক : ওজোন স্তরে ছিদ্রের সৃষ্টি করে।
> বাতাসের নাইট্রোজেন মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে : ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে উদ্ভিদের গ্রহণ উপযোগী বস্তু প্রস্তুত করে।
> ভূত্বকের নিচের স্তরকে বলে : গুরুমন্ডল।
> মহাদেশীয় ভূ-ত্বক দ্বারা গঠিত : সিলিকন ও এলুমিনিয়াম(Aluminiam)।
> সমুদ্র তলদেশের ভূ-ত্বক দ্বারা গঠিত : সিলিকন ও ম্যাগনেসিয়াম।
> প্রবল জোয়ারের কারণ : সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবী এক সরল রেখায় থাকে।
> জোয়ার-ভাটার তেজ কটাল হয় : অমাবস্যায়।
> উপকূলে কোন একটি স্থানে পরপর দুটি জোয়ারের মধ্যে ব্যবধান : প্রায় ১২ ঘণ্টা।
> গুরুমন্ডলের নিম্নভাগ থেকে পৃথিবীর কেন্দ্র পর্যন্ত বিস্তৃত স-রকে বলে : কেন্দ্রমন্ডল।
> ভূ-পৃষ্ঠে শিলার যে কঠিন বহিরাবরণ দেখা যায় তাকে বলে : ভূ-ত্বক।
> ভূ-ত্বক ও গুরুমন্ডলের মাঝে অবস্থিত মোহোবিচ্ছেদ স্তরের আবিষ্কারক : যুগোস্লাভিয়ার ভূ-বিজ্ঞানী মোহোরোভিসিক (১৯০৯ সালে)।
> ভূমিকম্প : ভূ-অভ্যন্তরে দ্রুত বিপুল শক্তিবিমুক্ত হওয়ায় পৃথিবীপৃষ্ঠে যে ঝাঁকুনি বা কম্পনের সৃষ্টি হয় তাকে ভূমিকম্প বলে।
> সুনামি (Tsunami) : সমুদ্র তলদেশে ভূকম্পন হলে ওপরের পানিতে বিশাল ঢেউয়ের সৃষ্টি হয়, তাকে সুনামি বলে।
> ভূকম্পন শক্তি : ভূমিকম্পের সময় ভূমিকম্প কেন্দ্র থেকে যে পরিমাণ শক্তি ছড়িয়ে পড়ে তাকেই ভূকম্পন শক্তি বলে।
> ভূকম্পন শক্তি পরিমাপের গাণিতিক স্কেলের নাম : রিখটার স্কেল।
> রিখটার স্কেল কোন ভূকম্পনবিদের নামে নামকরণ করা হয়েছে : চার্লস এ রিখটার।
> ভূকম্পন তরঙ্গ পরিমাপের জন্য যে যন্ত্র ব্যবহার করা হয় তাকে বলে : ভূকম্পন লিখন যন্ত্র বা সিসমোগ্রাফ।
> পিট কয়লার বৈশিষ্ট্য হল : ভেজা ও নরম।
> সমুদ্র পৃষ্ঠে বায়ুর স্বাভাবিক চাপ : ৭৬ সেমি।
> সমুদ্র পৃষ্ঠে বায়ুর চাপ প্রতি বর্গ সে.মি. -এ : ১০ নিউটন।
> সমুদ্র স্রোতের অন্যতম কারণ : বায়ু প্রবাহের প্রভাব।
> ‘আবহাওয়ায় ৯০% আর্দ্রতা’ মানে : বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বৃষ্টিপাতের সময়ের ৯০%।
> যে বায়ু সর্বদাই উচ্চচাপ অঞ্চল হতে নিম্নচাপ অঞ্চলে দিকে প্রবাহিত হয়, তাকে বলে : নিয়ত বায়ু।
মানবদেহ ,পুষ্টি ও রোগব্যাধি সংক্রান্ত :
> বিলিরুবিন তৈরি হয় : যকৃতে।
> রক্তের কাজ নয় : জারক রস (Enzyme) বিতরণ করা।
> মানুষের হৃৎপিণ্ডে প্রকোষ্ঠ থাকে : চারটি।
> কোন জারক রস পাকস'লীতে দুগ্ধ জমাট বাঁধায় : রেনিন।
> মানুষের ক্রোমোজোমের সংখ্যা : ২৩ জোড়া।
> নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় ভিতর দিয়ে : ধমনীর ভেতর দিয়ে।
> উচ্চ পর্বতের চূড়ায় উঠলে নাক দিয়ে রক্তপাতের সম্ভাবনা থাকে এর কারণ : পর্বত চূড়ায় বায়ুর চাপ কম।
> মানুষের গায়ের রং কোন উপাদানের উপর নির্ভর করে : মেলানিন।
> দূষিত বাতাসের কোন গ্যাসটি মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা খর্ব করে : কার্বন মনোক্সইড।
> একজন সাধারণ মানুষের দেহে মোট হাড়ের টুকরা থাকে : ২০৬টি।
> Natural Protin -এর কোড নাম : Protein-P-49
> কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান যে উপাদানের জন্য : লৌহ।
> টেষ্টিং সল্ট-এর রাসায়নিক নাম : মনো-সোডিয়াম গ্লুটামেট।
> ডেঙ্গু জ্বরের বাহক মশা : এডিস।
> রেডিও আইসোটোপ ব্যবহৃত হয় : পিওপাথর গলাতে।
> পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন : আলেকজান্ডার ফ্লেমিং।
> নিউমোনিয়া রোগে আক্রান্ত হয় মানবদেহের কোন অঙ্গ : ফুসফুস।
> মানবদেহে রক্তচাপ নির্ণয়ের যন্ত্রের নাম : স্ফিগমোম্যানোমিটার।
> অগ্ন্যাশয় হতে নির্গত চিনির বিপাক নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন : ইনসুলিন।
> ডায়াবেটিস রোগ সম্পর্কে যে তথ্যটি সত্য নয় : চিনি জাতীয় খাবার বেশি খেলে এ রোগ হয়।
> কোন হরমোনের অভাবে ডায়াবেটিস রোগ হয় : ইনসুলিন।
> ‘ষ্ট্রোক আকস্মিক অজ্ঞান’ যা মৃত্যুর কারণ হতে পারে এটি হলো: মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ এবং রক্ত প্রবাহের বাধা।
> মস্তিষ্কের ক্ষমতা ক্ষয় পেতে থাকে স্নায়ুকোষের কত অংশ ধ্বংস হয়ে গেলে : এক-চতুর্থাংশ ধ্বংস হয়ে গেলে।
প্রাণিবিজ্ঞান:
> ‘Existentialism’ : একটি দার্শনিক মতবাদ।
> বাংলাদেশের জাতীয় পশু : রয়েল বেঙ্গল টাইগার।
> কোন জলজ জীবটি বাতাসে নিঃশ্বাস নেয় : শুশুক।
> প্রাণীর মলমূত্র থেকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে ফারমেন্টেশন প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন হয় : মিথেন।
> মুক্তা উৎপন্ন হয় : এটি ঝিনুকের প্রদাহের ফলে।
> জীবের বংশগতির বৈশিষ্ট্য বহন করে : ক্রোমোজোম।
> বাংলাদেশের গবাদি পশুতে প্রথম ভ্রুণ বদল করা হয় : ৫ মে ১৯৯৫।
> বাংলাদেশের একটি জীবন্ত জীবাশ্মের নাম : রাজ কাঁকড়া।
> মাছ অক্সিজেন নেয় : পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে।
> বিষধর সাপে কামড়ালে ক্ষতস্থানে চিহৃ থাকে : পাশাপাশি দুটো দাঁতের দাগ।
> ‘Adult Cell’ ক্লোন করে যে ভেড়ার জন্ম হয়েছে তার নাম : ডলি।
> Adult Cell’ ঈবষষ' ক্লোন করে কোন দেশে একটি ভেড়ার জন্ম হয়েছে : যুক্তরাজ্য।
উদ্ভিদ বিজ্ঞান:
> ‘ইরাটম’: উন্নত জাতের ধান।
> মাইটোকন্ড্রিয়ায় প্রোটিন : ৭৩%।
> ধানের ফুল পরাগ সংযোগ ঘটে : বাতাসের সাহায্যে পরাগ ঝরে পড়ে।
> জলজ উদ্ভিদ সহজে ভাসার কারণ : এদের কাণ্ডে অনেক বায়ুকুঠুরী আছে।
> সর্বপ্রথম যে উফশি ধান এ দেশে চালু হয়ে এখনো বর্তমান রয়েছে তার নাম : ইরি-৮।
> DNA গঠিত হয় কোন নাইট্রোজেনযুক্ত বেস দিয়ে : এডেনিন, গুয়ানিন, সাইটোসিন ও থাইমিন।
> ঘন পাতাবিশিষ্ট বৃক্ষের নিচে রাতে ঘুমানো স্বাস্থসম্মত নয় : অধিক পরিমাণে কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গত হয়।
রসায়নবিজ্ঞান সংক্রান্ত:
> মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা যা রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে তাকে বলা হয় : পরমাণু।
> যেসব নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা সমান নয় তাদের বলে : আইসোটোন।
> নিউট্রন আবিস্কার করেন : চ্যাডউইক।
> যে নিউক্লিয়াসে প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা সমান নয় তাদের বলা হয় : আইসোটোপ।
> পরমাণু ( Atom) চার্জ নিরপেক্ষ হয়, এর কারণ : ইলেকট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান।
> টুথপেষ্টের প্রধান উপাদান : ফ্লোরাইড ও ক্লোরাইড।
> CNG-এর অর্থ : কমপ্রেস করা প্রাকৃতিক গ্যাস।
> প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান : মিথেন।
> ইউরিয়া সারের প্রধান কাঁচামাল : মিথেন গ্যাস।
> রেকটিফাইড স্পিরিট : ৯৫% ইথাইল এলকোহল(Alcohal) + ৫% পানি।
> জৈব ও অজৈব কাঁচামাল : নাইট্রোজেন গ্যাস থেকে কোন সার প্রস্তুত করা হয় : ইউরিয়া।
> পেট্রোল দ্বারা আগুন নেভানো যায় না। এর কারণ : পেট্রোল পানির চেয়ে হালকা ও এটি পানির সাথে মেশে না।
> সাধারণ ষ্টোরেজ ব্যাটারিতে সিসার ইলেকট্রোডের সাথে যে তরল ব্যবহৃত হয় তার নাম : সালফিউরিক এসিড।
> আকোয়া রিজিয়া : কনসেনট্রেটেড হাইড্রোক্লোরিক এসিড ও কনসেনট্রটেড নাইট্রিক এসিডের মিশ্রণ।
> স্বর্ণের খাদ বের করতে কোন এসিড ব্যবহার করা হয় : নাইট্রিক এসিড।
> কি ধরনের পদার্থ বায়ু : মিশ্র পদার্থ।
> কাঁচ তৈরির প্রধান কাঁচামাল : বালি।
> এসবেসটস : অগ্নি নিরোধক খনিজ পদার্থ।
> আর্সেনিকে পারমাণবিক সংখ্যা : ৩৩।
> তামার সাথে মিশালে পিতল হয় : দস্তা(জিংক)।
> প্রাকৃতিক উৎস হতে প্রাপ্ত সবচেয়ে মৃদু পানি : বৃষ্টি।
> শুষ্ক বরফ বালতে বুঝায় : হিমায়িত কার্বন-ডাই-অক্সাইডকে।
> ইস্পাত সাধারণ লোহা হতে ভিন্ন। এর কারণ : সুনিয়ন্ত্রিত পরিমাণ কার্বন রয়েছে।
> রাসায়নিক অগ্নিনির্বাপক অগ্নিতে কি ভাবে কাজ করে : অক্সিজেন সরবরাহে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।