>নেতা : কাল আমি চার ঘন্টার অনশন পালন করবো।
চামচা : স্যার, সময়টা কখন?
নেতা : সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত।
চামচা : নেতার বুদ্ধি ভাল, সকালের নাস্তার পর থেকে দুপুরের খাবার আগ পর্যন্ত!
>পাশের বাসার কলেজ পড়ুয়া ছেলেটিকে ডেকে এনে বৃদ্ধ বললেন, আমাকে এটা চিঠি লিখে দিবে?
আচ্ছা ঠিক আছে, বলেন কী লিখতে হবে?
এরপর ঘণ্টাখানেক ধরে লোকটার কথানুযায়ী পুরো চিঠিটাই লিখে সে লোকটাকে জিজ্ঞেস করল, আর কিছু?
বৃদ্ধ মাথা চুলকে বললেন, আচ্ছা হ্যাঁ, চিঠির নিচে লিখে দাও—জঘন্য হাতের লেখা আর বানান ভুলের জন্য মার্জনা করিবেন।
>এলাকায় নতুন একটা দোকান করেছে রফিক। কেবল দুটো জিনিসই বিক্রি হয় সেখানে—ঢোল আর বন্দুক।
একদিন তার বন্ধু বেড়াতে এসে খুব অবাক হয়। বলে, কিরে রফিক, কেমন অদ্ভুত দোকান খুলে বসে আছিস, আর কিছু নেই, শুধু ঢোল আর বন্দুক?
রফিক জবাব দেয়, তা-ই তো বেচে কুল করতে পারি না। একজন একটা ঢোল কিনে নিয়ে গেলেই হলো, পরদিন তার বউ আসে বন্দুক কিনতে ।
>ছোট্ট এক বাচ্চা স্কুলে যাচ্ছে। পথিমধ্যে এক পরিচিত বয়স্ক লোকের সঙ্গে তার দেখা।তিনি রসিকতা করে ছেলেটিকে উদ্দেশ করে বললেন, বাবু তোমার পোস্ট অফিস তো খোলা। ছেলেটিও কম যায় না। ঝটপট উত্তর দিল, সেকি আঙ্কেল! আপনি তো দেখি ব্যাক ডেটেড। এই ইন্টারনেটের যুগেও আপনি পোস্ট অফিসের দিকে তাকিয়ে আছেন়।
চামচা : স্যার, সময়টা কখন?
নেতা : সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত।
চামচা : নেতার বুদ্ধি ভাল, সকালের নাস্তার পর থেকে দুপুরের খাবার আগ পর্যন্ত!
>পাশের বাসার কলেজ পড়ুয়া ছেলেটিকে ডেকে এনে বৃদ্ধ বললেন, আমাকে এটা চিঠি লিখে দিবে?
আচ্ছা ঠিক আছে, বলেন কী লিখতে হবে?
এরপর ঘণ্টাখানেক ধরে লোকটার কথানুযায়ী পুরো চিঠিটাই লিখে সে লোকটাকে জিজ্ঞেস করল, আর কিছু?
বৃদ্ধ মাথা চুলকে বললেন, আচ্ছা হ্যাঁ, চিঠির নিচে লিখে দাও—জঘন্য হাতের লেখা আর বানান ভুলের জন্য মার্জনা করিবেন।
>এলাকায় নতুন একটা দোকান করেছে রফিক। কেবল দুটো জিনিসই বিক্রি হয় সেখানে—ঢোল আর বন্দুক।
একদিন তার বন্ধু বেড়াতে এসে খুব অবাক হয়। বলে, কিরে রফিক, কেমন অদ্ভুত দোকান খুলে বসে আছিস, আর কিছু নেই, শুধু ঢোল আর বন্দুক?
রফিক জবাব দেয়, তা-ই তো বেচে কুল করতে পারি না। একজন একটা ঢোল কিনে নিয়ে গেলেই হলো, পরদিন তার বউ আসে বন্দুক কিনতে ।
>ছোট্ট এক বাচ্চা স্কুলে যাচ্ছে। পথিমধ্যে এক পরিচিত বয়স্ক লোকের সঙ্গে তার দেখা।তিনি রসিকতা করে ছেলেটিকে উদ্দেশ করে বললেন, বাবু তোমার পোস্ট অফিস তো খোলা। ছেলেটিও কম যায় না। ঝটপট উত্তর দিল, সেকি আঙ্কেল! আপনি তো দেখি ব্যাক ডেটেড। এই ইন্টারনেটের যুগেও আপনি পোস্ট অফিসের দিকে তাকিয়ে আছেন়।
>একদিন পাগলা গারদের এক ডাক্তার তিন পাগলের উন্নতি দেখার
জন্য পরীক্ষা নিচ্ছিলেন। পরীক্ষায় পাস করতে পারলে মুক্তি, আর না করলে আরো
দুই বছরের জন্য আটকানো হবে। ডাক্তার তিনজনকে সাথে নিয়ে একটা পানিশূন্য সুইমিং পুলের
সামনে গিয়ে ঝাঁপ দিতে বললেন। প্রথম পাগল সাথে সাথেই ঝাঁপ দিয়ে পা
ভেঙ্গে ফেলল। দ্বিতীয় পাগলটিও ডাক্তারের কথা মতো ঝাঁপ দিয়ে হাত ভেঙ্গে ফেলল। কিন্তু তৃতীয়
পাগলটি কোনোমতেই ঝাঁপ দিতে রাজি হলো না। ডাক্তার আনন্দে চিৎকার করে উঠে বললেন, আরে, তুমি তো
পুরোপুরি সুস্থ। তোমাকে মুক্ত করে দেব আজই। আচ্ছা বলো তো তুমি কেন ঝাঁপ দিলে না?
জবাবে সে বললো, ‘আমি তো সাঁতার জানি না’।
>স্যার ক্লাশে সবাইকে ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে রচনা লিখতে দিয়েছেন। সবাই মন দিয়ে লিখে চলছে। ৩-৪ মিনিট পরেই স্যার হঠাৎ দেখেন রন্টি জানালা দিয়ে উদাস নয়নে বাইরের মাঠের দিকে তাকিয়ে আছেন।
স্যার রন্টিকে ঝাড়ি দিয়ে জানতে চাইলেন, ‘এই তুমি লিখছো না কেন?’
রন্টি: স্যার আমার লেখা হয়ে গেছে!
স্যার: মানে? কই তোমার খাতা দেখি?
রন্টি স্যারকে খাতা এগিয়ে দিলেন, স্যার দেখলেন খাতায় লেখা রয়েছে ‘বৃষ্টির কারনে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হলো।’
বাবা: খোকা, পরীক্ষা কেমন দিলি?
ছেলে: শুধু একটা উত্তর ভুল হয়েছে।
বাবা: বাহ্! বাকিগুলো সঠিক হয়েছে?
ছেলে: না, বাকি গুলোতো লিখতেই পারিনি।
>শিক্ষকঃ বলো তো জহির, শিক্ষকদের স্থান কোথায়?
জহিরঃ কেনো স্যার, আমার পেছনে।
শিক্ষক (রেগে গিয়েঃ শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শেখোনি। তোমার কিছু হবে না!
জহিরঃ কেনো স্যার, আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন, তোর পেছনে অতো মাস্টার লাগালাম, তবু তুই পাশ করতে পারলি না?
>স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে।
স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
মিঠুঃ গরু? গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!!
>প্রথম বন্ধুঃ আমার জীবনে একটা ইচ্ছাও পূরণ হল না। তোর কোন ইচ্ছা পূরণ হয়েছে?
দ্বিতীয় বন্ধুঃ হ্যা হয়েছে, ছোটবেলায় স্যারের হাতে চুল টানা খেতে খেতে ভাবতাম চুলগুলো না থাকলেই বুঝি ভালো হত। এখন দেখ, মাথায় একটাও চুল নেই।
>একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা একটা গ্লাসের পানিতে ডুবিয়ে ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন।
শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?
ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।
শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?
ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি পানিতে রাখলে মরিচা ধরতো, আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।
>প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ স-বা-ই ?
প্রথম বন্ধুঃ সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!
প্রথম বন্ধুঃ দূর, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই।
>গৃহশিক্ষকঃআমার সঙ্গে সঙ্গে বল, লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে।
ছাত্রঃ স্যার, এই কথাটা ঠিক না।
শিক্ষকঃ কেনো?
ছাত্রঃ কারন, আপনি তো অনেক লেখাপড়া করেছেন! তাহলে আপনি রোজ পায়ে হেঁটে আমাকে পড়াতে আসেন কেন?
>ডাক্তার রোগীকে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বললেন-
ডাক্তারঃ আপনার খাবার সবসময় ঢাকা রাখবেন।
রোগীঃ ঢাকা তো অনেক দূর। কুমিলায় রাখলে চলবে না
জবাবে সে বললো, ‘আমি তো সাঁতার জানি না’।
>স্যার ক্লাশে সবাইকে ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে রচনা লিখতে দিয়েছেন। সবাই মন দিয়ে লিখে চলছে। ৩-৪ মিনিট পরেই স্যার হঠাৎ দেখেন রন্টি জানালা দিয়ে উদাস নয়নে বাইরের মাঠের দিকে তাকিয়ে আছেন।
স্যার রন্টিকে ঝাড়ি দিয়ে জানতে চাইলেন, ‘এই তুমি লিখছো না কেন?’
রন্টি: স্যার আমার লেখা হয়ে গেছে!
স্যার: মানে? কই তোমার খাতা দেখি?
রন্টি স্যারকে খাতা এগিয়ে দিলেন, স্যার দেখলেন খাতায় লেখা রয়েছে ‘বৃষ্টির কারনে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হলো।’
বাবা: খোকা, পরীক্ষা কেমন দিলি?
ছেলে: শুধু একটা উত্তর ভুল হয়েছে।
বাবা: বাহ্! বাকিগুলো সঠিক হয়েছে?
ছেলে: না, বাকি গুলোতো লিখতেই পারিনি।
>শিক্ষকঃ বলো তো জহির, শিক্ষকদের স্থান কোথায়?
জহিরঃ কেনো স্যার, আমার পেছনে।
শিক্ষক (রেগে গিয়েঃ শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শেখোনি। তোমার কিছু হবে না!
জহিরঃ কেনো স্যার, আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন, তোর পেছনে অতো মাস্টার লাগালাম, তবু তুই পাশ করতে পারলি না?
>স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে।
স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
মিঠুঃ গরু? গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!!
>প্রথম বন্ধুঃ আমার জীবনে একটা ইচ্ছাও পূরণ হল না। তোর কোন ইচ্ছা পূরণ হয়েছে?
দ্বিতীয় বন্ধুঃ হ্যা হয়েছে, ছোটবেলায় স্যারের হাতে চুল টানা খেতে খেতে ভাবতাম চুলগুলো না থাকলেই বুঝি ভালো হত। এখন দেখ, মাথায় একটাও চুল নেই।
>একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা একটা গ্লাসের পানিতে ডুবিয়ে ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন।
শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?
ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।
শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?
ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি পানিতে রাখলে মরিচা ধরতো, আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।
>প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ স-বা-ই ?
প্রথম বন্ধুঃ সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!
প্রথম বন্ধুঃ দূর, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই।
>গৃহশিক্ষকঃআমার সঙ্গে সঙ্গে বল, লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে।
ছাত্রঃ স্যার, এই কথাটা ঠিক না।
শিক্ষকঃ কেনো?
ছাত্রঃ কারন, আপনি তো অনেক লেখাপড়া করেছেন! তাহলে আপনি রোজ পায়ে হেঁটে আমাকে পড়াতে আসেন কেন?
>ডাক্তার রোগীকে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বললেন-
ডাক্তারঃ আপনার খাবার সবসময় ঢাকা রাখবেন।
রোগীঃ ঢাকা তো অনেক দূর। কুমিলায় রাখলে চলবে না
>একবার এক অধ্যাপক তাঁর ফাঁকিবাজ ছাত্র সুমনকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ধরো,
তোমার কাছে লাস্ট স্টেজের একজন ক্যানসারের রোগী খুব খারাপ অবস্থায় এল। তখন
তুমি কী করবে?’
সুমন বলল, ‘স্যার, আমার আর কিছুই করা লাগবে না, যা করার ক্যানসার নিজেই করবে।’
সুমন বলল, ‘স্যার, আমার আর কিছুই করা লাগবে না, যা করার ক্যানসার নিজেই করবে।’
>আমার এক বন্ধু জিজ্ঞেস করল, ‘চিকিৎসকেরা কী দেখে কোনো লোককে মৃত ঘোষণা করেন?’
বাস্তবতা ভিন্ন হলেও বন্ধুকে বললাম, ‘অন্যরা যাই দেখুক আমি যখন দেখি পুরুষের হূদস্পন্দন বন্ধ আর স্ত্রীলোকের মুখ বন্ধ, তখন আমি তাকে মৃত ঘোষণা করে দিতে পারি।’
বাস্তবতা ভিন্ন হলেও বন্ধুকে বললাম, ‘অন্যরা যাই দেখুক আমি যখন দেখি পুরুষের হূদস্পন্দন বন্ধ আর স্ত্রীলোকের মুখ বন্ধ, তখন আমি তাকে মৃত ঘোষণা করে দিতে পারি।’
>রোগী এল পেটে ব্যথা নিয়ে, শিক্ষানবিশ ডাক্তার নিয়ম অনুযায়ী পেটে চাপ দিয়ে দিয়ে পরীক্ষা করছেন।
ডাক্তার ও রোগীর মধ্যে কথোপকথন—
: লাগে?
: হ্যাঁ, লাগে।
: এখানে লাগে?
: হ্যাঁ, লাগে।
: এইখানেও লাগে?
: হ্যাঁ, লাগে।
: আশ্চর্য! এখন লাগে?
: হুম, লাগে।
বিরক্ত হয়ে ডাক্তার বলে উঠলেন, ‘আরে ভাই কী বলেন! সবখানেই
ব্যথা লাগে?’
রোগীর জবাব, ‘না স্যার, ব্যথার জায়গাটা ছাড়া বাকিটুকুতে আরাম লাগে।’
ডাক্তার ও রোগীর মধ্যে কথোপকথন—
: লাগে?
: হ্যাঁ, লাগে।
: এখানে লাগে?
: হ্যাঁ, লাগে।
: এইখানেও লাগে?
: হ্যাঁ, লাগে।
: আশ্চর্য! এখন লাগে?
: হুম, লাগে।
বিরক্ত হয়ে ডাক্তার বলে উঠলেন, ‘আরে ভাই কী বলেন! সবখানেই
ব্যথা লাগে?’
রোগীর জবাব, ‘না স্যার, ব্যথার জায়গাটা ছাড়া বাকিটুকুতে আরাম লাগে।’
>দুই চিকিৎসক কথা বলছিলেন। একজন বললেন, ‘আমি সপ্তাহে চার দিন বসি।’ অন্যজন বললেন, ‘আমি তিন দিন।’
পাশ দিয়ে যেতে যেতে আমি ভাবি, বাকি দিনগুলোতে কি তারা দাঁড়িয়েই থাকেন!
পাশ দিয়ে যেতে যেতে আমি ভাবি, বাকি দিনগুলোতে কি তারা দাঁড়িয়েই থাকেন!
>মেডিকেলের খুব কম স্যারই স্টুডেন্ট লাইফে আমার আচার-আচরণ নিয়ে ভালো
কিছু বলতে পেরেছেন। অথচ সম্প্রতি আমি যখন মেডিকেল থেকে ক্যারেক্টার
সার্টিফিকেট তুললাম, তখন দেখলাম আমাদের অধ্যক্ষ, যিনি একজন বিখ্যাত
চিকিৎসকও, তিনি লিখেছেন, আচরণগত দিক থেকে আমি ভালো। আমার চরিত্রও
প্রশংসনীয়! ধন্যবাদ স্যার! বড় ডাক্তারদের ডায়াগনো
সিস আসলেই পারফেক্ট!
>ঢাকা মেডিকেলের বিভিন্ন জায়গায় কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে লেখা রয়েছে,
‘রশীদ ছাড়া কাউকে টাকা দেবেন না’। লেখাটা দেখি আর ভাবি, ইশ্! আমার নাম যদি
মো. রশীদ হতো, তাহলে লেখাটার ঠিক পাশেই লিখে দিতাম, মি. রশীদের বিকাশ
নাম্বার ০১৭১৮৬…।
আফসোস! আফসোস! আমার নাম রশীদ না!
আফসোস! আফসোস! আমার নাম রশীদ না!